Posts

Showing posts from December, 2019

যে মানুষটি আপনার অনেক কেয়ার করে,,,,,,

Image
যে মানুষটি আপনার অনেক কেয়ার করে,,,,,, আপনার সবসময় খোঁজ খবর রাখে,,, আপনাকে নিয়ে সবসময় চিন্তায় থাকে,,,,, আপনাকে একটু ভালো রাখার জন্য অনেক চেষ্টা করে,,,,, এমনকি আপনার মন খারাপের দিনের সঙ্গী হয়......।। . আর আপনি তাকেই উপাধি দেন বিরক্তিকর,, অসহ্য বলে,ভাবেন খেয়েদেয়ে কোনো কাজ নাই আর করবেটা কি.....!!!!! . কিন্তু আপনার ধারণা টা ভুল.. তার কাছেও সময়ের অনেক গুরুত্ব আছে,তারো অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ থাকতে পারে...... কিন্তু এসব কিছুর চেয়ে তার কাছে আপনার গুরুত্ব সবচাইতে বেশি...।। কারণ সে আপনাকে ভালোবাসে...।। এসব মানুষকে অবহেলা করেছেন মানে হলো,, নিজের জন্য অবহেলা কে আপনি নিজেই আমন্ত্রণ জানিয়েছেন..।। এখানে সম্পূর্ণ দোষ আমার নিজের এখন আমি কষ্ট পাচ্ছি

প্রথম প্রেম

Image
❤প্রথম প্রেম ? ❤ সেটা তো একটা আলাদা অনূভূতির খুব কঠিন এক ডেফিনেশন। প্রথম প্রেম হলো জীবনের খুব বড় একটা দূর্বলতার নাম। প্রথম প্রেমে কখনো অবিশ্বাস থাকেনা। থাকে দুচোখ ভরা বিশ্বাস। থাকে সারাজীবন একসাথে থাকার এক তীব্র ইচ্ছা।আর থাকে একে অপরকে হারিয়ে ফেলার প্রচুর ভয়।প্রথম প্রেমে যা কিছুর অভাব থাকুক না কেন ভালোবাসার কোন কমতি হয় না ❤। প্রথম প্রেমে এমন কিছু বিষয় থাকে যা পরে মনে পড়লে খুব হাসি পাই। আর তখন আমরা নিজের অজান্তেই মনে মনে বলি " ইসসস !! কি রকম ছিলাম তখন" প্রথম প্রেম কখনো ভেবে চিন্তে হয়না। এটা ঝড়ের বেগে হঠাত্‍ করেই জীবনে আসে আর এমন মানুষের সাথে হয় যা আগে আমরা ভাবতেই পারতাম না হ্যা প্রথম প্রেমটা এমনই হয় ❤ আর আর্শ্চযকর ব্যাপার হলো প্রথম প্রেম অনেক বছর পরে এসে ও প্রথম প্রেমের মতোই থাকে।আমি ভালোবাসার কথা বলতে পারিনা কারন ভালোবাসা একটা আপেক্ষিক বিষয় তবে সেই মানুষটার প্রতি আমাদের প্রতিটা সুক্ষ্ণ অনূভূতি আবেগ সব আগের মতোই থাকে প্রথম প্রেমের কোন স্মৃতি আমরা খুব ইজিলি ভুলিনা একটা রঙ্গিন ছবির মতো আমাদের মনের মধ্যে থাকে কিন্তু প্রথম প্রেমের মানুষটাকে সবাই ধরে রাখতে পারেনা। হয়ত...

" এক মুঠো ভালোবাসার কথা "

Image
" এক মুঠো ভালোবাসার কথা " একটা ছেলে একটা মেয়েকে খুব ভালোবাসতো**** ছেলেটার নাম আরাজু *** আর মেয়েটার নাম স্বপ্না *** ছেলেটা জানতো না যে তার স্বপ্নার ক্যান্সার *** মেয়েটা অনেক চেষ্টা করেছে বলার জন্য পারেনি বলতে *** তাদের খুব ভালো রিলেশন চলতে লাগলো*** তাদের এক দিন খুব ঝগড়া হয়*** তারপর অনেক দিন ধরে মেয়েটা ছেলেটার কাছে আসে না *** ছেলেটা মেয়েটার খবর নিলো**** জানতে পারলো সে আর নেই **** খুব কান্না করলো মেয়েটার জন্য **** তারপর এক দিন ছেলেটা স্বপ্নে দেখলো যে তার স্বপ্না ভালো আছে *** তবে এক আশ্চর্য জিনিষ **** সাবর হাতে মোম জলছে আর তার হাতের মোম নেবানো **** তখন আরাজু বল্লে যে তোমার হাতের মোম নেবানো কে৭ ***** তখন স্বপ্না বল্লো যে তোমার চোখের জলে নিভে যায় ****** প্রিজ এখন থেকে কাদবেনা ***** তোমাকে খূব লাভ করি ***** আর এখনো করি***** পৃথিবিতী এমন কোন ছেলে আছে যে লাভ করতে যানে

রাতে রোমান্টিক মেসেজ

Image
রাতে রোমান্টিক মেসেজ  প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে... মেয়েঃ ঘুমিয়ে আছো তো স্বপ্ন পাঠাও, জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও, যদি কাঁদছো তো চোখের জল              পাঠাও । ছেলেঃ প্রিয়তমা পায়খানা করতেছি কি পাঠাবো ?

#বড়_ছেলে.......... `

Image
# বড়_ছেলে .......... হায়রে বড় ছেলে।।।হ্যাঁ আপনাদের সবার পরিচিত এবং প্রিয় নাটকেরই কথা বলছি।।।। ` আপনাদের কাছে নাটকের মূল বা আকর্ষনীয় বিষয়-  # অপূর্ব_মেহজাবিনের  ভালোবাসা।।। কিন্তু আমার কাছে ঠিই তার উল্টো।। এখানে মেহজাবিনের কোন ভালোবাসাই ছিলো না।।। ` আচ্ছা আপনারা বলেনতো! মেহজাবিন কি তার বাবা কে বলতে পারতো না তার ভালোবাসার কথা??? তার বাবাকে বলেকি তার জন্য একটা চাকরির ব্যবস্থা করতে পারতো না?? আমি মানলাম তাদের মিলনের ক্ষেত্রে মূল এবং প্রধান বাধা হল একটা চাকুরি।।। কিন্তু একটা চাকুরি কি কখনো ভালোবাসার ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।। প্রেম করার সময় কি মাথায় ছিলো না যে সে একটা মধ্যবিত্ত ফ্যামিলির ছেলে।। ` আরে বাবা বুঝতে হবে যে…… অপূর্ব-এর ক্ষেত্রে বিধি বাম। তাই তার সকল প্রচেষ্টায়ই ব্যার্থ হচ্ছে। সে মেহজাবিনের সুখের কথাই ভেবে তাকে দূরে সরে যেতে বলেছে যাতে করে সে ভবিষ্যৎে সুখে থাকতে পারে। আর মেহজাবিন স্বার্থপরের মত চলে গেলো।।। ` শুনেন মাঝরাতে কাউকে ফোন দিয়ে কান্না করলে ভালোবাসা প্রকাশ পায়না।।কয়েকটা গিফট দিয়ে কিছু বললে তাতেও ভালোবাসার গভীরতা উপলব্ধি হয় না।। ` ভালোবাসা স...

আজ কেন এই ব্যাকুলতা

Image
আজ কেন এই ব্যাকুলতা? দুচোখে কেন শ্রাবনের বারিধারা? আজ কেন হৃদয়ে বহিছে অনলধারা নাকি হৃদয়ের রক্তক্ষরা? এমনে কেন পৃথিবীর সব বিষন্নতার ছায়া? জাগিছে কেন বিরহের সব ব্যথা? তবে কি মনে পরে তব কথা? জানি চলে গেছ না ফেরার দেশে, তুমি আর ফিরে আসবেনা মোর নিড়ে। তব স্মৃতি ভুলিতে নাড়ি বারে বারে ফিরে আস মোর মনে। তবে কি প্রিয়তমা ভালবেসেছিনু তোমারে? তবে কেন উতলা মন খুঁজে ফিরে বারে বারে? কাছে পেতে চায় কেন প্রতিক্ষনে? তবে কি হাড়ানোর বেদনা বহিছে হৃদয় মাঝে? কিছুই দিতে পারিনি যবে ছিলে মোর সাথে। অবহেলা করেছিনু যত কাছে ডেকেছিলে। তবে কি সেই কারনে বীণার তানে বিরহের করুন সুর প্রতিক্ষনে বাজে? ভাল থেকো প্রিয়তমা অচেনা সেই দেশে। . . . .

তোমারে বন্দনা করি

Image
তোমারে বন্দনা করি স্বপ্ন-সহচরী লো আমার অনাগত প্রিয়া, আমার পাওয়ার বুকে না-পাওয়ার তৃষ্ণা-জাগানিয়া! তোমারে বন্দনা করি…. হে আমার মানস-রঙ্গিণী, অনন্ত-যৌবনা বালা, চিরন্তন বাসনা-সঙ্গিনী! তোমারে বন্দনা করি…. নাম-নাহি-জানা ওগো আজো-নাহি-আসা! আমার বন্দনা লহ, লহ ভালবাসা…. গোপণ-চারিণী মোর, লো চির-প্রেয়সী! সৃষ্টি-দিন হ’তে কাঁদ’ বাসনার অন্তরালে বসি’- ধরা নাহি দিলে দেহে। তোমার কল্যাণ-দীপ জ্বলিলে না দীপ-নেভা বেড়া-দেওয়া গেহে। অসীমা! এলে না তুমি সীমারেখা-পারে! স্বপনে পাইয়া তোমা’ স্বপনে হারাই বারে বারে অরুপা লো! রহি হ’য়ে এলে মনে, সতী হ’য়ে এলে না ক’ ঘরে। প্রিয় হ’য়ে এলে প্রেমে, বধূ হয়ে এলে না অধরে! দ্রাক্ষা-বুকে রহিলে গোপনে তুমি শিরীন্ শরাব, পেয়ালায় নাহি এলে!- ‘উতারো নেকার’- হাঁকে মোর দুরন্ত কামনা! সুদুরিকা! দূরে থাক’-ভালোবাসা-নিকটে এসো না। তুমি নহ নিভে যাওয়া আলো, নহ শিখা। তুমি মরীচিকা, তুমি জ্যোতি।- জন্ম-জন্মান্তর ধরি’ লোকে-লোকান্তরে তোমা’ করেছি আরতি, বারে বারে একই জন্মে শতবার করি! যেখানে দেখেছি রূপ,-করেছি বন্দনা প্রিয়া তোম...

আজকালকের ছেলেদের কোনো বিশ্বাস নাই! দুই মেয়ে কথা বলছে-

Image
  আজকালকের ছেলেদের কোনো বিশ্বাস নাই!  দুই মেয়ে কথা বলছে- ১ম মেয়ে: আজকালকের ছেলেদের কোনো বিশ্বাস নাই। আমি তো আজকে                  থেকে ওর মুখও দেখতে চাই না… ২য় মেয়ে: কি হইছে? তুমি কি ওকে অন্য কোনো মেয়ের সাথে দেখে ফেলছ? ১ম মেয়ে: আরে না! ও আমারে আরেক ছেলের সাথে দেখে ফেলছে…।                   কালকে ও আমারে বলছিল যে, ও নাকি শহরের বাইরে যাবে। তাহলে সে আমাকে কিভাবে                     দেখল। মিথ্যুক, বদ, ধোঁকাবাজ…

বউয়ের সাথে ঝগড়া

Image
                                      বউয়ের সাথে ঝগড়া   পল্টু : তুই তোর বউয়ের সাথে ঝগড়া করিস ? বল্টু  : হ্যাঁ, করি। তবে প্রতিবার ঝগড়ার শেষে ও এসে হাঁটু গেড়ে আমার সামনে বসে পড়ে। পল্টু : বলিস কী! তারপর? বল্টু  : তারপর মাথা ঝুঁকিয়ে বলে, ‘খাটের তলা থেকে বেরিয়ে আসো। আর              মারব না।'

সবাই বাথরুমে গান গায়

Image
                                            একদিন ক্লাসে বসে বল্টু ও তার বন্ধু পল্টু বল্টু :   জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়! পল্টু :  বলিস কী, স-বা-ই? বল্টু :   সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত। পল্টু :  তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত! বল্টু :   দূ-র-র, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো,              তাই!

সাবধান আর নিচে নামিস না

Image
এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন - এমন জিনিসের নাম বল তো যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি হয় । বল্টু  : - চুল শিক্ষক : - কিভাবে ? বল্টু  : - মাথায় আমরা বলি চুল , চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু, ঠোটের উপরে থাকলে বলি গোফ ,গালে ও চিবুকে থাকলে বলি দাড়ি । বুকে থাকলে বলি লোম এবং …… শিক্ষক : - সাবধান আর নিচে নামিস না

দাদিমা & নাতনি

Image
নাতনি : দাদিমা ঘুম আসছে না, একটু টিভি দেখবো? দাদিমা : টিভি থাক দাদুভাই, তুমি আমার সাথে গল্প কর। নাতনি  : আচ্ছা দাদিমা, আমাদের পরিবার কী সারাজীবন সাতজনেরই থেকে যাবে? মানে তুমি, দাদা ,                 বাবা, মা, বোন, আমি আর আমাদের ক্যাটি। দাদিমা : এবার আমরা একটা ডগি কিনবো, তখন আমরা আটজন হয়ে যাব। নাতনি : ডগিটা তো ক্যাটিকে মেরে ফেলবে, তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব। দাদিমা : তুমি বিয়ে করে তোমার নতুন বরকে এখানে আনবে, তখন আমরা                আবার আটজন হয়ে যাব। নাতনি : কিন্তু দাদিমা সে কি এখানে থাকবে? দাদিমা : যে থাকবে তাকে তোর সাথে বিয়ে দিবো। নাতনি : কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব। দাদিমা : তোমার ছেলে বা মেয়ে হলে আমরা আবার আটজন হয়ে যাব। নাতনি : কিন্তু তুমি মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাব। দাদিমা : পাজি মেয়ে, তুই যা গিয়ে টিভি দেখ।

মন্টু & পুলিশ

Image
একটি গ্রামে মন্টু নামে একটি ছেলে বাস করতো। একদিন মন্টু নেমেছে সিন্তাই পেশায়। সিন্তাই করতে করতে একদিন ধরা খেলো-. পুলিশ     : কী মন্টু, তোকে না সেদিন ছেড়ে দিলাম, আর সেদিন তুই প্রমিজ                 করলি- জীবনে আর চুরি করবি না। মন্টু       : আমার কোনো দোষ নাই স্যার। সব দোষ কবি-সাহিত্যিকদের। পুলিশ    : মানে, খুলে বলতো। মন্টু      : সেদিন যাবার পথে একটা জানালায় উঁকি দিলাম, দেখি একটা ছেলে                কবিতা পড়তেছে- পুলিশ    : তাতে  তোর সমস্যা কী? মন্টু     : না মানে, পড়তেছে- একবার না পারিলে দেখ শতবার। তাই তো একবার                 ধরা খেয়েছি তো কী হয়েছে? শতবার চেষ্টা করতেছি । আর পুলিশ মন্টুর হাত ছেড়ে দিয়ে হাসছে (হাঁ হাঁ হাঁ  হাঁ হাঁ হাঁ হাঁ )আর এই সুজুকে মন্টু পালিয়েছে।